সুন্দর চিন্তা
সেদিন রাস্তায় একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম।বাহিরে ঝুম বৃষ্টি, ততোহ্মনে স্কুল ছুটি হয়ে গেছে।বাচ্চদের নিয়ে যেতে তাদের পিতামাতারা বাহিরে অপেক্ষা করছে। কিছুহ্মনের মধ্যে বৃষ্টি থেমে গেল, বৃষ্টির পানিতে রাস্তাঘাট সব ভরে গেছে পাশের ড্রেনগুলোও আবর্জনাতে পুরে গিয়েছে আর সেই পচাঁ পানি রাস্তায় ভেসে বেড়াচ্ছে।
আকাশগঙ্গায় একদিন
অনিরুদ্ধ, উষা, চিত্রলেখ এদের সবাই আমার থেকে অনেক অনেক দূরে থাকে। এতটাই দূরে যে তাদের কাছে যেতে আমাকে পারি দিতে হবে কয়েক আলোকবর্ষ, কিন্তু মজার ব্যাপার হল আমি তাদের দেখতে পাই এত দূরে থেকেও । তবে আলোতে তাদের দেখা যায় না। তাদের দেখতে হলে আমাকে যেতে হবে অালো থেকে একটু দূরে, কারণ অন্ধকারেই আলোর খোঁজ মিলে,
সময়
আর কিছুহ্মন পরই ঘড়ির কাটা বারোটায় পৌছবে। চারিদিকে হৈ চৈ পরে গেছে, নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় সবাই। এদিকে আজও তার কান্না পাচ্ছে, কারন এই বছরটা ভাল যায়নি তার, কিছু মানুষের ব্যবহার আর নিজের সাথে ঘটে যাওয়া কিছু বিষয় যা হওয়ার ছিলনা সব মিলিয়ে খুব রাগ হচ্ছে তার, অন্যের নয় নিজের উপর। বারবার তার মনে হচ্ছে আমি পারলামনা, গভীর হতাশা তার মাঝে।
একটা বিজয়ের গল্প
সময়টা তখন ১৯৭১ সাল। সেদিন ও পূর্বের আকাশে রক্তিম সূর্য উঠেছিল। পাশেই ছিল গ্রামের পুকুরটা,গিয়েছিলাম পানি আনতে হঠাৎ গোলাগোলির বিকট শব্দ। পানি না নিয়েই চলে এসেছিলাম সেদিন, ভয়ে আমি তখনও কাঁপছি।এসেই সব দরজা জানালা বন্ধ করে দেই। যদি জানোয়ার গুলো চলে আশে। রাস্তার পাশেই ছিল আমাদের বাড়িটা। কিছুহ্মন পর একটা জিপ গাড়ির শব্দ সাথে ভয়ংকর সেই পায়ের বুট জুতার শব্দ।
একতা
অনেকদিন পর খরগোশ আর কচ্ছপের আবার দেখা। খরগোশ বললো, কিরে কচ্ছপ মনে আছে সেই দৌড় প্রতিযোগিতার কথা, আমি একটু ঘুমিয়েছিলাম বলে তুই কেমন চালাকি করে জিতে গেলি, নইলে কিন্তু বল আমিই জিততাম সেদিন। আর তুই যেই ধীরে দৌড় দিস, অমন দৌড় দিয়ে কি আর সবসময় জিতা যায়। এই যেমন আমাকেই দেখ না কত দ্রুত দৌড়াতে পারি। আরেকবার প্রতিযোগিতা হলে দেখিস আমিই জিতে যাব।